মূল: প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ । লেখক: আরিফ আজাদ । ওয়েব সম্পাদনা: আবু বক্কার ওয়াইস বিন আমর
ক্লাশে নতুন একজন স্যার এসেছেন । নাম- মফিজুর রহমান ।হ্যাংলা পাতলা গড়ন । বাতাস আসলেই যেন ঢলে পড়বে মতন অবস্থা শরীরের । ভদ্রলোকের চেহারার চেয়ে চোখ দুটি অস্বাভাবিক রকম বড় । দেখলেই মনে হয় যেন বড় বড় সাইজের দুটি জলপাই, কেউ খোদাই করে বসিয়ে দিয়েছি ।
ভদ্রলোক খুবই ভালো মানুষ । উনার সমস্যা একটিই -ক্লাসে উনি যতটা না বায়োলজি পড়ান, তারচেয়ে বেশি দর্শন চর্চা করেন । ধর্ম কোথা থেকে আসলো, ঠিক কবে থেকে মানুষ ধার্মিক হওয়া শুরু করলো, ‘ধর্ম আদতে কি ’ আর, ‘কি নয়’ তার গল্প করেন ।
আজকে উনার চতুর্থ ক্লাশ । পড়াবেন Analytical Techniques & bio-informatics । চতুর্থ সেমিস্টারে এটা পড়ানো হয় ।
স্যার এসে প্রথমে বললেন, ‘Good morning. Guy……’
সবাই সমস্বরে বলল, ‘Good Morning, Sir…….’
এরপর স্যার জিজ্ঞেস করলেন, ‘সবাই কেমন আছো ?’
স্যারের আরো একটি ভালো দিক হল- উনি ক্লাশে এলেই এভাবেই সবার কুশলাদি জিজ্ঞেস করেন । সাধারণত, হায়ার যেটা সব শিক্ষক করেন না । তারা রোবটের মত ক্লাশে আসেন, যন্ত্রের মত করে লেকচারটা পড়িয়ে বেরিয়ে যান ।
সেদিক থেকে মফিজুর রহমান নামের এই ভদ্রলোক অনেকটা অন্যরকম ।
আবারও সবাই সমস্বরে উত্তর দিলো । কিন্তু গোলমাল বাধলো এক জায়গায় । শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন উত্তর দিয়েছে এভাবে –‘আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো ।’
স্যার কপালের ভাজটা একটু দীর্ঘ করে বললেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো বলছ কে কে ?’
অদ্ভুত প্রশ্ন । সবাই থতমত খেয়ে গেল ।
একটু আগেই বলেছি স্যার একটু অন্যরকম । প্রাইমারী লেভেলের টিচারদের মত ক্লাশে এসে বিকট চিৎকার করে Good morning বলেন, সবাই কেমন আছে জানতে চান । এখন ‘আলহামদুলিল্লাহ্’ বলার জন্য কি প্রাইমারী লেভেলের শিক্ষকদের মতো বেত দিয়ে পিটাবেন নাকি ?
সাজিদের তখন তার প্রাইমারী শিক্ষক বাবুল চন্দ্র দাশের কথা মনে পড়ে গেল । এই লোকটা ক্লাশে কেউ দুটোর বেশি হাঁচি দিলেই বেত দিয়ে আচ্ছামতন পিটাতেন । উনার কথা হল –‘হাঁচির সর্বোচ্চ পরিমান হবে দুটি । দুটির বেশি হাঁচি দেওয়া মানে ইচ্ছে করেই বেয়াদবি করা ।’
যাহোক, বাবুল চন্দ্রের পাঠ তো কবেই চুকেছে, এবার মফিজ চন্দ্রের হাতেই না গন পিটুনি খাওয়া লাগে ।
ক্লাশের সর্বমোট সাতজন দাঁড়ালো । এরা সবাই ‘আলহামদুলিল্লাহ ভালো’ বলেছে । এরা হচ্ছে- রাকিব, আদনান, জুনায়েদ, সাকিব, মরিয়ম, রিতা এবং সাজিদ ।
স্যার সবার চেহারাটা একবার ভালো করে পরখ করে নিলেন । এরপর পিক করে হেসে দিয়ে বললেন,’বসো’ ।
সবাই বসলো । আজকে আর মনে হয় একাডেমিক পড়াশুনা হবে না । দর্শনতাত্ত্বিক আলাপ হবে ।
ঠিক তাই হল । মফিজুর রহমান স্যার আদনানকে দাড় করালো । বললেন, ‘তুমিও বলেছিলে সেটা, না ?’
-‘জি স্যার’ আদনান উত্তর দিল ।
স্যার বললেন,-‘আলহামদুলিল্লাহ্ অর্থ কি জানো ?’
আদনান মনে হয় একটু ভয় পাচ্ছে । সে ঢোঁক গিলতে গিলতে বলল, ‘জি স্যার, আলহামদুলিল্লাহ্ অর্থ হল- সকল প্রশংসা কেবলি আল্লাহ্র ।’
স্যার বললেন, ‘সকল প্রশংসা কেবলি আল্লাহ্র ।’
স্যার এই বাক্যটি দুবার উচ্চারন করলেন । এরপর আদনানের দিকে তাকিয়ে বললেন, -‘বসো’
আদনান বসলো । এবার স্যার রিতাকে দাড় করালেন । স্যার রিতার কাছে জিজ্ঞেস করলেন,-‘আচ্ছা, পৃথিবীতে চুরি ডাকাতি আছে ?’
রিতা বলল, ‘আছে ।’
-‘খুন-খারাপি, রাহাজানি, ধর্ষণ ?’
–‘জি আছে ।’
-‘কথা দিয়ে কথা না রাখা, মানুষকে ঠকানো, লোভ –লালসা এসব ?’
-‘জি আছে ।’
-‘এগুলো কি প্রশংসাযোগ্য ?’
-‘না ।’
‘তাহলে মানুষ একটি ভালো কাজ করার পর তার সব প্রশংসা যদি আল্লাহ্র হয়, মানুষ যখন চুরি ডাকাতি করে, লোক ঠকায়, খুন খারাপি করে, ধর্ষণ করে, তখন সব মন্দের ক্রেডিট আল্লাহকে দেওয়া হয় না কেন ? উনি প্রশংসার ভাগ পাবেন, কিন্তু দুর্নামের ভাগ নিবেন না, তা কেমন হয়ে গেলো না ?’
রিতা চুপচাপ করে মাথা নিচু করে আছে । স্যার বললেন, -‘এখানেই ধর্মের ভেলকিবাজি । ঈশ্বর সব ভালটা বুঝেন, কিন্তু মন্দটা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন । আদতে, ঈশ্বর বলে কেউ নেই । যদি থাকতো, তাহলে তিনি এরকম একচোখা হতেন না । বান্দার ভালো কাজের ক্রেডিটটা নিজে নিয়ে নিবেন, কিন্তু বান্দার মন্দ কাজের বেলায় বলবেন, ‘উহু, ওইটা থেকে আমি পবিত্র । ওইটা তোমার ভাগ ।’
স্যারের কথা শুনে ক্লাশে যে ক’জন নাস্তিক আছে, তারা হাত তালি দেওয়া শুরু করলো । সাজিদের পাশে যে নাস্তিকটা বসেছে, সে তো বলেই বসলো, -‘মফিজ স্যার হলেন আমাদের বাংলার প্লেটো ।’
স্যার বলেই যাচ্ছেন ধর্ম আর স্রষ্টার অসারতা নিয়ে ।
এবার সাজিদ দাঁড়ালো । স্যারের কথার মাঝে সে বলল, ‘স্যার, সৃষ্টিকর্তা একচোখা নন । তিনি মানুষের ভালো কাজের ক্রেডিট নেন না । তিনি ততটুকুই নেন, যতটুকু তিনি পাবেন । ঈশ্বর আছেন ।’
স্যার সাজিদের দিকে একটু ভালমতো তাকালেন । বললেন, ‘শিওর ?’
-‘জি’
-‘তাহলে মানুষের মন্দ কাজের জন্য কে দায়ী ?’
-‘মানুষই দায়ী ।’ –সাজিদ বলল ।
-‘ভালো কাজের জন্য ?’
-‘তাও মানুষ ।’
স্যার এবার চিৎকার করে বললেন, ‘এক্সাক্টলি, এটাই বলতে চাচ্ছি । ভালো মন্দ এসব মানুষেরই কাজ । সো, এর সব ক্রেডিটই মানুষের । এখানে স্রষ্টার কোন হাত নেই । সো, তিনি এখান থেকে না প্রশংসা পেতে পারেন, না তিরস্কার । সোজা কথায়, স্রষ্টা বলতে কেউই নেই ।’
ক্লাশে পিনপতন নিরবতা । সাজিদ বলল, ‘মানুষের ভালো কাজের জন্য স্রষ্টা অবশ্যই প্রশংসা পাবেন, কারন, মানুষকে স্রষ্টা ভালো কাজ করার জন্য দুটি হাত দিয়েছেন, ভালো জিনিস দেখার জন্য দুটি চোখ দিয়েছেন, চিন্তা করার জন্য মস্তিস্ক দিয়েছেন, দুটি পা দিয়েছেন । এ সবকিছুই স্রষ্টার দান । তাই ভালো কাজের জন্য তিনি অবশ্যই প্রশংসা পাবেন ।’
স্যার বললেন, ‘এইগুলো দিয়ে তো মানুষ খারাপ কাজও করে, তখন ?’
-‘এর দায় স্রষ্টার নয় ।’
-‘হা হা হা হা । তুমি খুব মজার মানুষ দেখছি । হা হা হা হা ।’
সাজিদ বলল, ‘স্যার স্রষ্টা মানুষকে একটি স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দিয়েছেন । এটা দিয়ে সে নিজেই নিজের কাজ ঠিক করে নেয় । সে কি ভালো করবে, না মন্দ ।’
স্যার তিরস্কারের সুরে বললেন, ‘ধর্মীয় কিতাবাদির কথা বাদ দাও, ম্যান । কাম টু দ্যা পয়েন্ট এন্ড বি লজিক্যাল ।’
সাজিদ বলল, -‘স্যার, আমি কি উদাহরণ দিয়ে বুজাহতে পারি ব্যাপারটা ?’
-‘অবশ্যই’ স্যার বললেন ।
সাজিদ বলতে শুরু করলো –
‘ধরুন খুব গভীর সাগরে একটি জাহাজ ডুবে গেলো । ধরুন, সেটা বার্মুডা ট্রায়েঙ্গেল । এখন কোন ডুবুরি সেখানে ডুব দিয়ে জাহাজের মানুষগুলোকে উদ্ধার করেতে পারছে না । বার্মুডা ট্রায়েঙ্গেলে তো নয়ই । এই মুহূর্তে সেখানে ধরুন আপনার আবির্ভাব ঘটলো ।আপনি সবাইকে বললেন, ‘আমি এমন একটি যন্ত্র বানিয়ে দিতে পারি, যেটা গায়ে লাগিয়ে যেকোনো মানুষ সহজেই ডুবে যাওয়া জাহাজের মানুষগুলোকে উদ্ধার করতে পারবে । ডুবরির কোনরকম ক্ষতি হবে না ।’
স্যার বললেন, ‘হুম তো ?’
– ‘ধরুন, ডুবরিটা ডুব দিয়ে ডুবে যাওয়া জাহাজে চলে গেলো । সেখানে গিয়ে সে দেখল, মানুষগুলো হাসপাশ করছে । সে একে একে সবাইকে একটি করে অক্সিজেনের সিলিন্ডার দিয়ে দিলো । এবং তাদের একজন একজন করে উদ্ধার করতে লাগলো ।’
স্যার বললেন, ‘হুম’
– ‘ধরুন, সব যাত্রীকে উদ্ধার করা শেষ । বাকি আছে মাত্র একজন । ডুবরিটা যখন শেষ লোকটাকে উদ্ধার করতে গেলো, তখন ডুবরিটা দেখলো –এই লোকটাকে সে আগে থেকেই চিনে ।’
এতটুকু বলে সাজিদ স্যারের কাছে প্রশ্ন করলো, -‘স্যার, এরকম কি হতে পারেনা ?’
স্যার বললেন, ‘অবশ্যই হতে পারে । লোকটা ডুবরির আত্মীয় বাঁ পরিচিত হয়ে যেতেই পারে । অস্বাভাবিক কিছু নয় ।’
সাজিদ বলল, ‘জি, ডুবরিটা লোকটাকে চিনতে পারলো । সে দেখল, -এটা হচ্ছে তার চরম শত্রু । এই লোকের সাথে তার দীর্ঘ দিনের বিরোধ চলছে । এরকম হতে পারে না, স্যার ?’
-‘হ্যাঁ, হতে পারে ।’
সাজিদ বলল, ‘ধরুন, ডুবরির মধ্যে ব্যক্তিগত হিংসাবোধ জেগে উঠল । সে শত্রুতাবশত ঠিক করলো যে, এই লোকটাকে সে বাচাবেনা । কারন, লোকটা তার দীর্ঘ দিনের শত্রু । সে একটা চরম সুযোগ পেল এবং প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে উঠল । ধরুন, ডুবরি ওই লোকটাকে অক্সিজেনের সিলিন্ডার তো দিলোই না, উল্টো উঠে আসার সময় লোকটাকে পেটে একটা জোরে লাথি দিয়ে আসলো ।’
ক্লাশে তখনও পিনপতন নিরবতা । সবাই সাজিদের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ।
স্যার বললেন, ‘তো, তাতে কি প্রমান হয়, সাজিদ ?’
সাজিদ স্যারের দিকে ফিরলো । ফিরে বলল, ‘Let me finish my beloved sir……….’
-‘Okay, you are permitted. Carry on’ -স্যার বললেন ।
সাজিদ এবার স্যারকে প্রশ্ন করলো, ‘স্যার বলুনতো, এই যে এতগুলো ডুবে যাওয়া লোককে ডুবুরিটা উদ্ধার করে আনলো, এর জন্য আপনি কি কোন ক্রেডিট পাবেন ?’
স্যার বললেন, ‘অবশ্যই আমি ক্রেডিট পাবো । কারন, আমি যদি ওই বিশেষ যন্ত্রটা না বানিয়ে দিতাম, তাহলে তো ওই লোকগুলোর কেউই বাঁচত না । ’
সাজিদ বলল, ‘একদম ঠিক স্যার । আপনি অবশ্যই এর জন্য ক্রেডিট পাবেন । কিন্তু, আমার পরবর্তী প্রশ্ন হচ্ছে, – ডুবুরিটা সবাইকে উদ্ধার করলেও একজন লোককে শত্রুতাবশত উদ্ধার না করে মৃত্যুকূপে ফেলে এসেছে । আসার সময় তার পেটে জোরে একটি লাথিও দিয়ে এসেছে । ঠিক ?’
-‘হুম ।’
-‘এখন স্যার, ডুবুরির এহেন অন্যায়ের জন্য কি আপনি দায়ী হবেন ? ডুবুরির এই অন্যায়ের ভাগটা সমানভাবে আপনিও ভাগ করে নেবেন ?’
স্যার বললেন, ‘অবশ্যই না । ওর দোষের ভাগ আমি কেন নিব ? আমি তো তাকে এরুপ অন্যায় কাজ করতে বলিনি । সেটা সে নিজে করেছে । সুতরাং, এর পুরো দায় তার ।’
সাজিদ এবার হাসল । হেসে সে বলল, ‘স্যার, ঠিক একইভাবে আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন ভাল কাজ করার জন্য । আপনি যেরকম ডুবুরিকে একটা বিশেষ যন্ত্র বানিয়ে দিয়েছেন, সেরকম সৃষ্টিকর্তা মানুষকে অনুগ্রহ করে হাত, পা, চোখ, কান, নাক, মুখ, মস্তিক এসব দিয়েছেন । সাথে দিয়েছেন একটি স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি । এখন এসব ব্যাবহার করে সে যদি কোন ভাল কাজ করে, তার ক্রেডিট স্রষ্টাও পাবেন, যেরকম বিশেষ যন্ত্রটি বানিয়ে আপনি ক্রেডিট পাচ্ছেন । আবার, সে যদি এগুলো ব্যবহার করে কোন খারাপ কাজ করে, গর্হিত কাজ করে, তাহলে এর দায়ভার স্রস্টা নিবেন না । যেরকম ডুবুরির ওই অন্যায়ের দায় আপনার উপর বর্তায় না । আমি কি বোঝাতে পেরেছি, স্যার ? ’
ক্লাশে এতক্ষন পিনপতন নিরবতা বিরাজ করছিলো । এবার ক্লাশের সকল আস্তিকেরা মিলে একসাথে জোরে জোরে হাতে তালি দেওয়া শুরু করল ।
স্যারের জবাবের আশায় সাজিদ স্যারের দিকে তাকিয়ে আছে । স্যার বললেন, ‘হুম । আই গ্যট দ্যা পয়েন্ট ।’ – এই বলে ওইদিনের মতো স্যার ক্লাশ শেষ করে চলে যান ।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ – সম্প্রতি সময়ে সবচাইতে বেশী আলোচিত বইয়ের একটি। বইটির সকল লেখনী পড়তে নিন্মের লিঙ্ক সমূহে ভিজিট করুনঃ
- একজন অবিশ্বাসীর বিস্বাস
- তকদির বনাম স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি –স্রষ্টা কি এখানে বিতর্কিত ?
- স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেন না ?
- শুন্নস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব
- তাদের অন্তরে আল্লাহ মোহর মেরে দেন; সত্যিই কি তাই ?
- তোমরা মুশরিকদের যেখানে পাও, হত্যা কর
- স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো ?
- একটি সাম্প্রদায়িক আয়াত, এবং …………
- কোরআন কি বলে সূর্য পানির নিচে ডুবে যায় ?
- কোরবানির ঈদ এবং একজন আরজ আলি মাতব্বরের অযাচিত মাতব্বরি
- কোরআন কি মোহাম্মদ সা. এর বানান গ্রন্থ ?
রিলেটিভিটির গল্প
A letter to David –Jessus wasn’t myth & he exited
- কোরআন, আকাশ, ছাদ এবং একজন ব্যক্তির মিথ্যাচার
- রাসুল সা. আর আয়েশা রা. এর বিয়ে নিয়ে কথিত নাস্তিকদের কানাঘুষা
- কোরআন কি মুহাম্মদ সা. এর নিজের কথা ?
- স্রষ্টা যদি দয়ালুই হবেন তাহলে জাহান্নাম কেন ?
- কোরআন মতে পৃথিবী সমতল না গোলাকার ?
একটি ডিএনএ’র জবানবন্দী
- কোরআনে বিজ্ঞান – কাকতালীয় না বাস্তবতা
- স্রষ্টা কি এমন কিছু বানাতে পারবে যেটা স্রষ্টা নিজে তুলতে পারবে না ?
- ভেলকিবাজির সাতকাহন
চ্যালেঞ্জ রইল